মঞ্চে আসছে সুফিবাদী নাটক 'পাখিদের বিধানসভা; কেমন চলছে পাখিদের শেষ সময়ের প্রস্তুতি?
২৭ জানুয়ারি ২০২৫, ০৮:৪২ এএম | আপডেট: ২৭ জানুয়ারি ২০২৫, ০৮:৪২ এএম
পারস্যের চিরঞ্জীব কবি ও দার্শনিক শেখ ফরিদউদ্দিন আত্তার রচিত “মানতিকুত্ তোয়ায়ের” বা “দ্য কনফারেন্স অফ দ্য বার্ডস” বা “পখিদের বিধানসভা”। দুনিয়ার এই বাহ্য বিন্যাস পেরিয়ে, জীবনের মর্ম তালাশ করার এক নিগূঢ় নাট্যরূপরেখা অঙ্কিত হয়েছে নাটকটিতে। পাখিদের বিধানসভা, সুফি দর্শন আর নাট্য যাত্রাপথ—সমস্তই একটি অভিন্ন ও একক রূপকে দ্যোতিত করে।
এই দ্যোতনার অর্থ হলো খোঁজ তুমি কে আর কী তুমি হতে পারো সেই তারনা থেকেই এক ঝাঁক পাখি উড়াল দেয় আধ্যাত্মিক পাখি হুদহুদের নেতৃত্বে।
সমবেত একঝাঁক পাখিদের এক সভায় তাদেরই মধ্যে থেকে হুদহুদ পাখির উদয় ঘটে সিমুর্গের দরবারে যাত্রার পথপ্রদর্শক হিসেবে। হুদহুদ পাখির নানান উপমা ও গল্পের মাধ্যমে উদ্বুদ্ধ হয়ে তারা উড়াল দেয় স্বয়ং সত্যের সন্ধানে।
নানা রকম প্রতিকূলতা ডিঙিয়ে, অনেক বন্ধু হারিয়ে অবশেষে ৩০ টি পাখি সিমুর্গের দরবারে পৌঁছতে পারে। সেখানে এক অপরূপ আলোর আয়নার ভেতরে প্রবেশ করে তারা। যেখানে আয়নায় কেবল নিজেকেই দেখতে পায় এবং উপলব্ধি করতে পারে যে তারা প্রত্যেকেই সেই সীমুর্গ।
এমনই এক আখ্যানকাব্য নিয়ে আগামী ৭,৯,১০ ফেব্রুয়ারি সন্ধ্যা ৭ টায় এবং ৮ ফেব্রুয়ারি বিকেল ৪টা ও সন্ধ্যা ৭ঃ৩০ মিনিটে বাংলাদেশ শিল্পকলা একাডেমীর জাতীয় নাট্যশালায় মঞ্চস্থ হবে নাটক- 'পাখিদের বিধানসভা'।
সুফিবাদী এই নাটকটি প্রযোজনা করেছেন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের থিয়েটার এন্ড পারফরম্যান্স স্টাডিজ বিভাগ। সুফি মাস্টারপিস 'মানতিকুত তোয়ায়ের' অবলম্বনে নাটকটি রচনা করেছেন ড. শাহমান মৈশান এবং পরিকল্পনা ও নির্দেশনায় রয়েছেন ড.আহমেদুল কবির। এছাড়া নাটকটিতে অভিনয় করছেন উক্ত বিভাগের স্নাতকোত্তর ২০২৩ বর্ষের শিক্ষার্থীরা। নাটকের খুঁটিনাটি বিষয় নিয়ে দৈনিক ইনকিলাবের সাথে কথা হয় নাট্য নির্দেশক এবং শিক্ষক ড. আহমেদুল কবিরের সঙ্গে।
প্রশ্ন.কেমন আছেন স্যার,কেমন সময় যাচ্ছে। কেমন চলছে প্রোডাকশনের কাজ?
আহমেদুল কবিরঃ ভালো আছি,বেশ ব্যস্ত সময় যাচ্ছে। একটা প্রযোজনা নির্মাণের সময় নির্মাণের যে মহড়া প্রক্রিয়া সেটা খুবই ক্রিটিক্যাল সময়,খুবই বেদনার সময় কেননা এতো বড় একটা কবিতাকে নাট্যরূপ দেয়া,নাট্যরূপ থেকে সেটাকে মঞ্চে নিয়ে আসা বেশ দুরূহ কাজ। বেশ দীর্ঘ একটা সাহিত্য যার কোন কিছুই আসলে ছাড়তে পারছি না। কিন্তু বর্তমান সময়ের প্রেক্ষাপটে ধৈর্য্যের জায়গা থেকে অনেক কিছুই বাদ দিয়ে দেড় ঘন্টা র মধ্যে নিয়ে আসতে হলে অনেক কিছুই কাটছাট করে নির্মান করতে হয়,আপাতত সেই পর্বের কাজ চলছে। এক ধরনের চড়াই-উতরাই পার হচ্ছি। অনেক বেদনা, কষ্টের এবং এক ধরনের সৃষ্টির আনন্দের মধ্যে দিয়ে যাচ্ছি।
প্রশ্ন.নাটক নির্মানের ক্ষেত্রে বরাবরই আপনি নান্দনিকতার পরিচয় দেন। এই নাটকে বিষয়টিকে কতটা গুরুত্ব দিচ্ছেন?
আহমেদুল কবিরঃ নান্দনিকতা দৃশ্যায়নের জায়গা থেকে প্রথমত আমরা চিন্তা করি না। নান্দনিকতা আমাদের অভিনয়ে আসছে কিনা, পরিশীলিত হচ্ছে কিনা। যেমন দৃশ্যকাব্য বলে থিয়েটারকে। সেই দৃশ্যকাব্য যদি করতে হয় বা হয়ে উঠতে হয় তখন আমরা অন্যান্য বিষয়গুলোকে গুরুত্ব দেই। আপাতত সেই চেষ্টাটাই করছি যাতে দৃশ্যকাব্য হয়ে ওঠে। অভিনয়ের বাইরেও দৃশ্যকাব্য ঘটানোর জন্য যে বিষয়গুলোকে আমাদের গুরুত্ব দেওয়া দরকার সেই যায়গাটাকে প্রাধান্য দিয়েই এবারের প্রযোজনার কাজ এগোচ্ছে।
প্রশ্ন. বিভাগে অন্যান্য শিক্ষকেরা যে ধরনের কাজ করেন সেক্ষেত্রে আপনি বরাবরই একটু ব্যতিক্রমধর্মী কাজ করেন। বিষয়টি নিয়ে আপনার মন্তব্য কি?
আহমেদুল কবিরঃ প্রথমত আমাদের বিভাগের একটা কারিকুলাম আছে স্বাভাবিকভাবেই সেই বিষয়টি অনুসরণ করেই প্রযোজনা করতে হয়। পান্ডুলিপি তৈরি হওয়ার পরে আমি চিন্তা করি কিভাবে নাটকটিকে উপস্থাপন করবো, কিভাবে নতুনত্বের জায়গাটা নিয়ে আসা যায়। যেমন করুণা ও ভীতির গল্পে এক ধরনের জায়গা আবার রসপুরাণের অনেকগুলো টেক্সটকে একত্রে করে করা। এক্ষেত্রে আমি নাট্য শাস্ত্রের আদলে নিয়ে আসার চেষ্টা করেছি। বরাবরই আমার প্রচেষ্টা থাকে বিভাগের জায়গাটাকে বিবেচনায় রেখে কিভাবে প্রতিনিয়ত গল্পে, কাহিনীতে নতুনত্বকে স্থান দেওয়া যায়,দর্শকদের কাছে ভিন্নভাবে উপস্থাপন করা যায়। এই প্রযোজনাটির ক্ষেত্রে আমাদের বিভাগের শিক্ষক শাহমান মৈশানের একটা বড় ভূমিকা রয়েছে। তিনিই আমাকে বলেছেন যে, এই ধরনের একটি কাজ বাংলাদেশে হতে পারে। এই কাজটা আমরা শুরু করেছিলাম আমরা ২০২৪ সালের জানুয়ারি-ফেব্রুয়ারী মাসের দিকে। তখনও কিন্তু দেশে চব্বিশের বিপ্লবটা শুরু হয়নি। তখনই আমরা চিন্তা করেছিলাম যে তৎকালীন সরকারের যে মানুষিকতা এবং সরকারের বিভিন্ন এমপি,মন্ত্রীদের যে ফ্যাসিস্ট আচরণ এবং সেই ধরনের জায়গায় একজন সিম্যুর যে খুব প্রয়োজন তা তখনই আমরা অনুভব করেছিলাম। তারই ধারাবাহিকতায় আমরা এই নাটকটাকে বেছে নেই এবং ভিন্নমাত্রার বৈচিত্রতা এই নাটকে আছে। নাটকের চরিত্ররা এমন একজন রাজা চায় যে রাজা হবেন সার্বজনীন এবং তারা এমন মাওলার কাছে যেতে চায় যে মাওলার কাছে গেলে জীবনে,সমাজে শান্তি বিরাজ করবে। আমাদের মাস্টার্স কারিকুলামে যে দেশজ আঙ্গিকের কথা বলা হয় তা এখানে সুচারুভাবে উঠে এসেছে। সেই আঙ্গিক,বর্ণনা,গান সবকিছুকে সম্মিলিতভাবে মিশ্রণের মাধ্যমে এই প্রযোজনাটা আমরা করতে চাই।
প্রশ্ন.সম্প্রতি ৩০ বছরে পদার্পণ করেছে বিভাগ কিন্তু উল্লেখযোগ্যভাবে তেমন অভিনেতা তৈরি হয়নি যারা অভিনয়টা রীতিমতো চালিয়ে যাচ্ছে। এই বিষয়টিকে কিভাবে দেখছেন?
আহমেদুল কবিরঃ বিভাগের ৩০ বছরের এই পথচলায় বিরাট অবদান আছে বাংলাদেশে নাট্যচর্চার ক্ষেত্রে। ৩০ বছরে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় বাংলাদেশে শিখিয়েছে কিভাবে নাট্যচর্চায় গবেষণা করতে হয়। বিভাগের প্রতিষ্ঠাতা চেয়ারম্যান সৈয়দ জামিল আহমেদ তার অক্লান্ত পরিশ্রমের মাধ্যমে এই ধারণা দিতে সফল হয়েছেন যে থিয়েটারকে নিয়ে বিস্তর গবেষণা করা যায়। আপনি যদি অন্যান্য সাংস্কৃতিক বিভাগগুলোর দিকে তাকান তাহলেই দেখতে পাবেন আমাদের কাজের পার্থক্যটা। আমাদের সমৃদ্ধ গবেষণাগুলো প্রতিনিয়তই নাট্যচর্চার ক্ষেত্রে একটি উল্লেখযোগ্য পরিবর্তন এনেছে। পাশাপাশি জামিল স্যারের আরও কিছু কাজ আছে,ইসলামিক থিয়েটার অব বাংলাদেশ,ইনডিজেনিয়াস থিয়েটার অব বাংলাদেশ,বুদ্ধিষ্ট থিয়েটার অব বাংলাদেশসহ আরও অসংখ্য লেখা রয়েছে। সেগুলো যে পারফরম্যান্স হতে পারে, সেগুলোকে যে বিভিন্নভাবে বিশ্লেষণ করা যায় এটা কিন্তু এক ধরণের গবেষণা যা একাডেমিক নাট্যচর্চাকে অনেক বেশি শাণিত করেছে। হ্যাঁ আমাদের শিক্ষার্থীদের একধরনের কর্মব্যস্ততা আছে এটা সত্যি। তারা চাইলের এখান থেকে বের হয়ে গ্রুপ থিয়েটারে যেতে পারে না। কেননা সমাজ বাস্তবতা একটা বিষয় যেমন আছে তেমনিভাবে তাদের অর্থের যোগানেরও একটি বিষয় আছে। আপনি অবগত আছেন বাংলাদেশে থিয়েটাকে এখনও ওভাবে প্রফেশনাল জায়গা থেকে দেখা হয় না। বাংলাদেশে যদি সেই প্রেক্ষাপট তৈরি হতো আমার শিক্ষার্থীরা যদি থিয়েটার করে মাসিক ৫০-৬০ হাজার টাকা বেতন পেত তবে কিন্তু প্রেক্ষাপট ভিন্ন হতে পারতো। কেবল থিয়েটার নয় বরং মিডিয়া, সিনেমাসহ সাংস্কৃতিক বিভিন্ন অঙ্গন এখনও কাঙ্খিত জায়গায় পৌঁছাতে পারেনি কেননা আমাদের সাংস্কৃতিক চর্চা কিছু গোষ্ঠীবদ্ধ মানুষের কাছে গচ্ছিত আছে দেশের গণতন্ত্রের মতো। তাই শিক্ষার্থীদের সময়ের পরিক্রমায় টিকে থাকতে হলেও ভিন্ন পন্থা অবলম্বন করতে হবে এটাই স্বাভাবিক। মাস্টার্স পাশ করে একজন শিক্ষার্থীকে পরিবারের হাল ধরতে হয়। বিভিন্ন ধরনের সামাজিক পারিপার্শ্বিক বাস্তবতা মোকাবেলা করে টিকে থাকতে হয়। তবে আমি আশাবাদী, কেননা ইদানীং আমাদের শিক্ষার্থীরা বিভিন্ন জায়গায় কাজ করছে। এমনকি পড়াশোনার পাশাপাশিও তারা বিভিন্ন গ্রুপ থিয়েটারে অভিনয় করছে। পাশাপাশি আজকাল আমাদের শিক্ষার্থীরা উচ্চতর শিক্ষা অর্জনের জন্য,গবেষণা, শারীরিক এবং তাত্বিক প্রজ্ঞা অর্জনের জন্য বিভিন্ন দেশে পাড়ি জমাচ্ছে। আমি আশাবাদী আগামীতে তারাই দেশের শিল্পাঙ্গনকে বিশেষত নাটকের নেতৃত্ব দেবে।
প্রশ্ন.সাম্প্রতিক সময়ে ঘটে যাওয়া গণঅভ্যুত্থানে শহীদ হয়েছে প্রায় দুই হাজার ছাত্র-জনতা এবং আহত হয়েছে অনেকেই। আপনার এই নাটকে দর্শকেরা গণঅভ্যুত্থান বিষয়ক কোন বার্তা পাবে কিনা?
আহমেদুল কবিরঃ হয়তো সরাসরি কোন বার্তা পাবে না তবে গণঅভ্যুত্থান যে প্রেক্ষাপটে তৈরি হয়েছিল বিশেষত সংস্কার এবং এমন একটি নেতৃত্ব থাকবে যিনি হবেন সার্বজনীন আমাদের এই নাটক সেই কথাটিই বলে। কেননা এই পাখিরাও এমন একজন রাজা চায় যিনি হবেন সার্বজনীন। আমরা চেষ্টা করেছি নাটকে প্রতীকীভাবে দেশের জনগণের চাওয়ার সাথে নাটকের পাখিদের একটি নিবির যোগসূত্র স্থাপন করতে।
প্রশ্ন.সুফিবাদ নিয়ে বিভাগে খুব একটি কাজ লক্ষনীয় নয়। এক্ষেত্রে আপনি নতুন একটি মাইলফলক রচনা করতে যাচ্ছেন। এবিষয়ে আপনার প্রত্যাশা কেমন?
আহমেদুল কবিরঃ প্রত্যাশা তো আকাশচুম্বী। দেখুন আমরা এমন একটি রাষ্ট্র কাঠামো দেখতে চাই যেখানে সবাই সবার নিজ ধর্ম কোন রকম দ্বিধা ছাড়াই পালন করতে পারবে। যেখানে কেবল একটি ধর্মই অন্য ধর্মগুলোকে, অন্য সংস্কৃতিকে নিয়ন্ত্রণ করবে না। সাম্প্রতিক সময়ে আমরা দেখেছি যে বিভিন্ন জায়গায় মাজার ভাঙ্গা হচ্ছে, অনুরূপভাবে পার্শ্ববর্তী দেশে মসজিদ ভাঙ্গা হচ্ছে, বিভিন্ন স্বার্থান্বেষী মহল মন্দিরে হামলা করছে, নৃগোষ্ঠীদেরকে উপর হামলা চালাচ্ছে আমরা এই নাটকের মাধ্যমে সেইসব বিষয়গুলোকে ধিক্কার জানাতে চাই। আমরা চাই শান্তির বার্তা ছড়িয়ে দিতে। এছাড়াও আপনি লক্ষ্য করলে দেখবেন সুফিবাদ নিয়ে কাজ করার তেমন কেউ সাহস করেনি বাংলাদেশে যা আমাদের জন্য একটি বিরাট চ্যালেঞ্জ এবং একইসাথে ইসলামের যে উইংসগুলো রয়েছে সেগুলোকে নিয়েও যে থিয়েটার করা যায়, প্রশ্ন উত্থাপন করা যায় সেই চেষ্টাটাই আমরা অবিরত করে যাচ্ছি। আশির দশকে সৈয়দ জামিল আহমেদ 'বিষাদ সিন্ধু' নাটকের মাধ্যমে যেমন একটি ইতিহাস রচনা করেছিলেন আমরা ভীষণভাবে বিশ্বাস করি আমার অভিনেতারা যদি ঠিকঠাক ঘটাতে পারে তবে থিয়েটারের ইতিহাসে এটিও একটি মাইলফলক হিসেবে প্রতিফলিত হবে।
প্রশ্ন.দর্শকদের জন্য কিরূপ চমক রয়েছে নাটকে? কেমন বার্তা পাবে এই নাটক থেকে?
আহমেদুল কবিরঃ দেখুন যেকোন শিল্পেরই তো একধরনের বক্তব্য থাকে, নান্দনিকতা থাকে, এক ধরনের সৃজনশীল জায়গা থাকে। আমি আশা করি দর্শকরা এই নাটকের মাধ্যমে একটি বিশেষ উদ্দেশ্য খুঁজে পাবে। তাদের কাছে এই বার্তাই পৌঁছেবে যে, আমরা যে ধর্মই পালন করিনা কেন তা মুখে বললে হবে না, কেবল মসজিদ-মন্দির নির্মাণ করেই সৃষ্টিকর্তাকে পাওয়া যায় না বরং নিজেদের সকল পঙ্কিলতাকে দূরে ঠেলে দিয়ে মহান স্রষ্টার দিকে নিজেকে সর্বাত্মকভাবে আত্মসমর্পণ করলেই কেবল মাওলাকে পাওয়া যায়,যে মাওলা মহান এবং শাশ্বত।
বিভাগ : বিনোদন
মন্তব্য করুন
আরও পড়ুন
রংপুরে দুই মোটর সাইকেলের মুখোমুখি সংঘর্ষে ২ জন নিহত
কুষ্টিয়ায় ভোটার তালিকা হালনাগাদ উপলক্ষ্যে সমন্বয় কমিটির সভা
কুষ্টিয়ায় বাবার উপর অভিমান করে কলেজ ছাত্রীর আত্মহত্যা
বৈষম্যহীন বাংলাদেশ গড়তে সবাইকে ঐক্যবদ্ধভাবে কাজ করতে হবে- বিভাগীয় কমিশনার
লালমোহন পৌরসভার ছয় দিন ব্যাপী করমেলার সমাপ্তি ঘোষণা করেন পৌর প্রশাসক মো. শাহ আজিজ
ইবি শিক্ষকের বিরুদ্ধে যৌন হয়রানিসহ ২৭ অভিযোগ, বাধ্যতামূলক ছুটি ও ইনক্রিমেন্ট বাতিল
খুলনায় ক্লাব দখল করে গণঅধিকার পরিষদের কার্যালয়
শিক্ষার্থীদের ভিসা দ্রুত দিতে কানাডাকে ঢাকার অনুরোধ
অবৈধ বালু উত্তোলন বিরুদ্ধে অভিযানে ৪০ মিনি ড্রেজার, টাওয়ার ও পাইপ ধ্বংস
২৪ বিশ্ববিদ্যালয়ে গুচ্ছ ভর্তি পরীক্ষা বহাল রাখার নির্দেশ
ইবিতে বাস ভাঙচুর ঘটনায় চার সদস্যের তদন্ত কমিটি
সাইবার আদালত থেকে খালাস পেলেন নূরুল করীম আকরাম ও ইঞ্জিনিয়ার গিয়াস উদ্দিন
‘টাকা থাকলে দল নেবে, না থাকলে নেবে না’
লামায় অস্ত্রসহ ১ জন পাহাড়ি সন্ত্রাসী আটক
বর্ষসেরা টেস্ট ক্রিকেটার বুমরাহ
আটকেপড়া বাংলাদেশিদের জন্য সুখবর দিলো মালয়েশিয়া
৩৫৬টি কেন্দ্র, কল সেন্টার এবং অনলাইনে বিকাশের নিরবচ্ছিন্ন গ্রাহক সেবা
পায়ে হেঁটে দুই ঘণ্টায় দুই লাখ ফিলিস্তিনির উত্তর গাজায় প্রবেশ
ঢাবি থেকে সাত কলেজের অধিভুক্তি বাতিলে সাদা দলের অভিনন্দন
৩ মাসে অ্যাপেক্সের মুনাফা ৩ কোটি টাকা